কোন ব্যক্তি ইমামের সঙ্গে প্রথম হতে নামাজ শুরু করার পর তার অজু ভেঙ্গে গেলে অথবা ঘুমের কারণে অথবা লোকের ভীড়ের কারণে নামাজের কিছু অংশ ইমামের সঙ্গে আদায় করতে না পেরে পরে আদায় করলে সে ব্যক্তিকে লাহেক বলে ।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ লাহেকের কেয়াম, কেরাত, রুকু, ছেজদা, ইমামের কেয়াম, কেরাত, রুকু, ছেজদার সময়ের তুলনায় কম বেশী হলে কোন ক্ষতি হবে না ।
১২৯ | অজু করতে যাওয়ার সময় কেরাত পড়বেন না বা কথাবার্তা বলবেন না। কেরাত পড়লে বা কথাবার্তা বললে নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে। তখন নামাজ পুনরায় আদায় করতে হবে। |
১৩০ | নিকটে পানি দেখে দুরে অজু করতে গেলে কিংবা |
১৩১ | বিনা ওজরে এক রোকন পরিমাণ সময় দেরি করে অজু করতে গেলে নামাজ ফাছেদ হবে। |
মনে রাখুনঃ লাহেকের অজুর সময় ও নামাজের মধ্যে গণ্য হবে। এ জন্যে নামাজের মধ্যে যে কাজ করলে নামাজ ফাছেদ হবে অজুর মধ্যেও সেসব কাজ করলে নামাজ ফাছেদ হবে।
১৩২ | মেয়েদের অজু নষ্ট হলে বাকী নামাজ আদায়ের আগে অজুর জন্য হাত, পা বা অন্য কোন অঙ্গ হতে কাপড় সরে গেলে নামাজ ভেঙ্গে যাবে। কেননা নামাজের মধ্যে হাত ঢেকে রাখাও ফরজ। একারণে অজু করে পুনরায় নামাজ পড়বে । (৩১) |
পূর্ববর্তী পেইজ | পরবর্তী পেইজ |
(০৮৮) তাছবীহাতুল বিতর | (০৯০) কাজা নামাজ |
সূচীপত্র | এরকম আরো পেইজ |