বর্তমান যুগে সময় ঠিক করার জন্য ঘড়ির খুব প্রচলন হয়েছে। যুবক বৃদ্ধ এমনকি ছেলে মেয়েরাও ঘড়ি ব্যবহারে অভ্যস্ত। সকল মছজিদে ঘড়ির সময় দেখে আযান ও নামাজ পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এ অবস্থা লক্ষ্য করে ঢাকা বাইতুল মোকাররম মছজিদের প্রাক্তন খতিব ও ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার প্রাক্তন হেড মাওলানা মরহুম হযরত মাওলানা মুফতী সৈয়দ আমিমুল ইহসান মোজাদ্দেদী বরকতী রহমাতুল্লাহ আলাইহি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও রোজার ছেহরী ইফতারের সময় ঠিক করার জন্য একটি চিরস্থায়ী ক্যালেন্ডার তৈরী করেছেন। সকলের সুবিধার জন্য তাঁর লিখিত ‘হাদিয়াতুল মুছাল্লিন' কেতাব হতে উক্ত তালিকা দেয়া হলো ।
উপরের তালিকায় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সময় লেখা হয়েছে । সময় তালিকার ১২টি ঘর আছে।
১নং ঘরে তারিখের সংখ্যা ১, ৫, ১০, ১৫, ২০ ও ২৫ এভাবে দেয়া হয়েছে। ১ ও ৫ এর মধ্যের ২, ৩, ৪ এবং ৫ ও ১০ এর মধ্যের ৬, ৭, ৮, ৯ সংখ্যা দেয়া হয়নি। ১ তারিখে যে সময় দেয়া আছে, ৫ তারিখের লেখা সময়ে তার চেয়ে ২ মিনিট বেশী হলে ২ ও ৩ তারিখে ১ তারিখের সময় থেকে এক মিনিট ও চার তারিখে ২ মিনিট বাড়িয়ে সময় ঠিক করবেন। ১ তারিখের সমষ্টয়র চেয়ে ৫ তারিখের সময় ৫ মিনিটি বেশি হলে ১ তারিখের সময় থেকে প্রতিদিন ১ মিনিট করে বেশি করে সময় ঠিক করবেন। ১ তারিখের সময় থেকে ৫ তারিখের সময়ে ২ মিনিট কম হলে ২/৩ তারিখে ১ তারিখের সময়ের থেকে ১ মিনিট এবং ৪ তারিখের ২ মিনিট কম করে সময় হিসেব করবেন। ১ তারিখ থেকে ৫ তারিখে ৪/৫ মিনিট কম হলে ২, ৩, ৪ প্রতিদিন ১ তারিখের সময়ের থেকে ১ মিনিট কম করে হিসেব করবেন । এ নিয়মে ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫ প্রতি সংখ্যার মাঝখানের দিনগুলির সময়ের কম বেশি হিসেব করে সময় ঠিক করবেন । ২৫ এর পরে পরবর্তী মাসের ১ তারিখের মধ্যের তারিখ উপরের হিসেবে ঠিক করবেন ।
২নং ঘরে ছেহরির শেষ সময় দেয়া আছে । সাবধানতার জন্যে ছেহরীর শেষ সমষ্টয়র ৫ মিনিট আগের সময় লেখা হয়েছে । কারন ছোবহে ছাদেক শুরুর পরে ইচ্ছা করে খাওয়া-পেওয়া করলে রোজা আদায় হবে না এবং এর কাজা হিসেবে এক রোজার বদলে একাধারে ৬০টি রোজা রাখতে হবে ।
৩নং ঘরে ফজরের ওয়াক্ত শুরুর সময় লেখা হয়েছে । সতর্কতার জন্য মূল সময়ের ১ মিনিট কম অর্থাৎ জানুয়ারীর ১ তারিখে ফজরের ওয়াক্ত ৫-১৯ এর জায়গায় ৫-২০ মিনিট লেখা হয়েছে । ছেহরীর শেষ সময় থেকে ফজরের শুরুর মধ্যে সাবধানতার জন্য ৬ মিনিট বাদ রাখা হয়েছে।
এ দেশে ইফতার ও ছেহরীর জন্যে সাইরেন ও ঘন্টা বাজিয়ে লোকদের সতর্ক করা হয় । সাইরেন দেওয়ার সাথে সাথে মছজীদে আযান দিয়ে নামাজ শুরু করা হয় কিন্তু সাইরেন দেওয়ার সময় থেকে ৬ মিনিট না গেলে ফজর শুরু হয় না । ফলে উক্ত সময়ে আযান দিলে বা নামাজ পড়লে ওয়াক্ত না হওয়ার কারনে আযান ও নামাজ আদায় হবে না বরং গোনাহগার হবে। এ জন্যে ফজর শুরুর সময় লক্ষ্য করে অথবা সাইরেন দেওয়ার ৬ মিনিট পরে আযান দেওয়া শুরু করষ্টবন। সাইরেন সঠিক সময়ে দেয় কিনা সেদিকেও লক্ষ্য রাখবেন। ৪নং ঘরে ফজর ওয়াক্তের শেষ ও সূর্য ওঠার শুরুর সময় লেখা হয়েছে।
৫নং ঘরে সূর্য ওঠা থেকে নিষিদ্ধ সময়ের শেষ সময় লেখা হয়েছে। ৪নং ও ৫নং ঘরের মধ্যের ২৩ মিনিট সময়ে ফরজ, ওয়াজিব, ছুন্নাত অথবা নফল যে কোন ধরণের নামাজ পড়া, তেলাওয়াতের ছেজদা করা, জানাজার নামাজ পড়া হারাম । ফজরের ছুন্নাত নামাজ বা কাজা পড়ার দরকার হলে ৫নং ঘরের সময়ের পরে পড়বেন ।
৬নং ঘষ্টর দুপুর শুরু হওয়ার সময় লেখা হয়েছে। এ সময় থেকে জোহর ওয়াক্ত শুরুর সময় পর্যন্ত নামাজের নিষিদ্ধ সময়। এ সময়ে নামাজ পড়া, জানাজার নামাজ ও তেলাওয়াতের ছেজদা জায়েজ নেই। এ সময়ের আগেই দুই ঈদ ও চাশতের নামাজ শেষ করতে হবে। কেহ ফরজ রোজা বা নফল রোজার নিয়েত রাতে না করলে এ সময়ের মধ্যে নিয়েত করে নিন । তা না হলে নফল রোজা আদায় হবে না ।
৭নং ঘরে জোহর ওয়াক্ত শুরুর সময় দেয়া হয়েছে। গরমকালে জোহরের জামাত দেরী করে ও শীতকালে তাড়াতাড়ি পড়া মোস্তাহাব । দুপুর বেলা যে কোন কাঠির প্রকৃত ছায়া বাদে কাঠির দুই ছায়া পরিমাণ সময় জোহরের শেষ ওয়াক্ত । কোন কোন ইমাম এক ছায়া পরিমাণ সময়কে জোহরের শেষ ওয়াক্ত বলেছেন। একারণে সতর্কতার জন্য - ৮নং ঘরে এক কাঠির শেষ সময় উষ্টল্লখ করা হলো । এ সময়র আগে জোহরের নামাজ পড়লে এখতেলাফের মধ্য থেকে বেচে থাকা যাবে । ৯নং ঘরে আছরের ওয়াকতের শুরুর সময় লেখা হয়েছে।
১০নং ঘরে সূর্য ডোবার ৩ মিনিট ও তার আগের ২০ মিনিট মোট ২৩ মিনিট “নামা জের নিষিদ্ধ সময় শুরুর” সময় লেখা হয়েছে । এসময় ঐ দিনের আছর নামাজ ব্যতীত অন্য কোন নামাজ পড়া নিষেধ। নিষিদ্ধ সময়ে আছরের নামাজ পড়লে আদায় হবে কিন্তু গোনাহগার হতে হবে। ১১নং ঘরে ইফতার ও মাগরিবের প্রথম ওয়াক্ত দেয়া হয়েছে। সতর্কতার জন্য মুল সময় থেকে ২ মিনিট দেরী করে লেখা হয়েছে। অর্থাৎ ১লা জানুয়ারী ইফতার ও মাগরীবের শুরু ৫-২৮ মিনিটের জায়গায় ৫-৩০ মিনিট লেখা হয়েছে । যেহেতু সময়ের আগে ভুলে ইফতার করলে ঐদিনের রোজা কাজা ও কাফ্ফারা বাবদ একাধারে ৬০টি রোজা রাখতে হবে । সূর্য ষ্টডাবার পর পশ্চিম আকাশের লাল মিলে যাওয়ার আগে মাগরীবের নামাজ আদায় করে নিতে হবে।
১২নং ঘরে এশার ওয়াক্ত শুরুর সময় দেয়া হয়েছে । এশার নামাজের ওয়াক্ত শুরু থেকে ছোবহে ছাদেক শুরুর সময়ের তিন ভাগের দুই ভাগ সময়ের মধ্যে নামাজ আদায় করতে হবে । এশার নামাজ পড়ার পরে বেতের নামাজ পড়বে । এশার নামাজ না পড়ে বেতের পড়লে তা আদায় হবে না ।
ভূগোলবিদগণের হিসেব মতে পৃথিবীর পরিধি ২৫,০০০ (পঁচিশ হাজার) মাইল বা ৪০,০৭৬ (চল্লিশ হাজার ছিয়াত্তর) কিলোমিটার। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সঠিক সময় ঠিক করার প্রয়োজনে ভূগোলবিদগণ এ-পরিধিকে ৩৬০ ভাগে ভাগ করেছেন । এর এক এক ভাগকে এক এক ডিগ্রী বলা হয়। এক ডিগ্রী হতে অন্য ডিগ্রীর ব্যবধান ৬৯ মাইল ৭৮২ গজ বা ১১১.২৫ কিলোমিটার । রাত-দিনের সময় হিসেবে ২৪ ঘন্টায় ১৪,৪০০ মিনিট হয়। একে ৩৬০ ডিগ্রী দিয়ে ভাগ করলে প্রতি ডিগ্রীর মধ্যে সময়ের ব্যবধান হয় ৪মিনিট । অর্থাৎ এক ডিগ্রী হষ্টত অন্য ডিগ্রীর সমষ্টয়র ব্যবধান ৪ মিনিট ও দূরষ্টত্বর ব্যবধান ৬৯ মাইল ৭৮২ গজ বা ১১১.২৫কিলোমিটার । এ হিসেবে এক মিনিট ব্যবধান হবে এক ডিগ্রীর ০২৫ বা সিকি ডিগ্রী এবং এ সিকি ডিগ্রী দূরত্বের ব্যবধান হবে ১৭ মাইল ৬৩৫৫০ গজ বা ২৮ কিলোমিটার ।
নিচে ঢাকা থেকে অন্যান্য জেলা শহরের ডিগ্রী গত অবস্থান, দূরত্ব এবং এই হিসেবে যে সময়ের কম বেশী করতে হবে তার একটি তালিকা দেয়া হলো -
[তালিকা]
বাংলাদেশ পৃথিবীর ৮৯, ৯০, ৯১°, ৯২° ও ৯২.৫০° ডিগ্রীতে অবস্থিত ।
১। ঢাকা মহানগরী ৯০.৪৩° ডিগ্রীতে অবস্থিত ।
২। ঢাকার উত্তর দক্ষিণে ময়মনসিংহ, গাজীপূর, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, শরীয়তপূর, বরিশাল, পটুয়াখালী জেলা শহর ৯০.৭৫° ডিগ্রীর পাশে থাকার কারনে এ শহর গুলির সময়ও ঢাকার সময় হিসেবে ধরতে হবে ।
৩। মাদারীপুর, ঝালকাঠি ও বরগুনা জেলা শহর ৯০.২৫° বা সিকি ডিগ্রীর পাশে ও ঢাকা থেকে পশ্চিমে ০.২৫° বা সিকি দূরে থাকার কারনে ঢাকার সময় থেকে এক মিনিট বাড়াতে হবে ।
৪। শেরপুর শহর ৯০ ডিগ্রীর উপর এবং জামালপুর, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, পিরোজপুর ও ফরিদপুর জেলা শহর ৯০ ডিগ্রীর পাশে এবং ঢাকা থেকে পশ্চিম দিকে ০.৫০° বা আধা ডিগ্রী দূরে থাকায় ২ মিনিট বাড়াতে হবে ।
৫। কুড়িগ্রাম, সিরাজগঞ্জ, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ ও বাগেরহাট জেলা শহর ৮৯.৭৫° ডিগ্রীর পাশে ও ঢাকা থেকে পশ্চিমে পৌনে এক ডিগ্রী দূরে থাকায় তিন মিনিট বাড়াতে হবে ।
৬। লালমনিরহাট, গাইবান্দা, বগুড়া, মাগুরা, নড়াইল ও খুলনা মহানগরী ৮৯.৫০° পাশে ও ঢাকা থেকে পশ্চিমে এক ডিগ্রী দরে থাকায় ঢাকার সময় থেকে ৪ মিনিট বাড়াতে হবে ।
৭। রংপুর শহর ৮৯.২৫° ডিগ্রীর উপর এবং পাবনা, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া ও যশোহর জেলা শহর ৮৯.২৫° ডিগ্রীর পাশে এবং ঢাকা থেকে পশ্চিমে ১.২৫° সোয়া একডিগ্রী দুরে থাকায় ৫ মিনিট বাড়াতে হবে ।
৮। নাটোর শহর ৮৯ ডিগ্রীর উপর এবং নীলফামারী, জয়পুরহাট, নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গা ও সাতক্ষীরা জেলা শহর ৮৯ ডিগ্রীর পাশে ও ঢাকা থেকে পশ্চিমে ১.৫০° (দেড়) ডিগ্রী দুরে থাকায় ৬ মিনিট বড়াতে হবে ।
৯। দিনাজপুর, রাজশাহী, মেহেরপুর জেলা শহর ৮৮.৭৫° ডিগ্রীর
পাশে ও ঢাকা থেকে পশ্চিমে ১.৭৫° ডিগ্রী দুরে থাকায় ৭ মিনিট বড়াতে হবে ।
১০। ঠাকুরগাঁও জেলা শহর ৮৮.৫০° ডিগ্রীর উপর ও পঞ্চগড় জেলা শহর ৮৮.৫০° ডিগ্রীর পাশে এবং ঢাকা থেকে পশ্চিমে দুই ডিগ্রী দুরে থাকায় ৮ মিনিট বাড়াতে হবে ।
১১। নওয়াবগঞ্জ জেলা শহর ৮৮.২৫° ডিগ্রীর পাশে ও ঢাকা থেকে সোয়া দুই ডিগ্রী দূরে থাকায় ৯ মিনিট বাড়াতে হবে ।
১। নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, চাঁদপুর ও ভোলা জেলা শহর ৯০.৭৫°
২। ডিগ্রীর ও ঢাকা থেকে পূর্বদিকে সিকি ডিগ্রী দুরে থাকায় ঢাকার সময় থেকে ১ মিনিট কমাতে হবে ।
৩। লক্ষীপুর জেলা শহর ৯১ ডিগ্রীর ও ঢাকা থেকে পূর্বদিকে আধা ডিগ্রী দুরে থাকায় ২ মিনিট কমাতে হবে ।
৪। কুমিল্লা, নোয়াখালী ও ব্রাক্ষ্মণবাড়ীয়া জেলা শহর ৯১.২৫° ডিগ্রীর পাশে ও ঢাকা থেকে পূর্বদিকে ০.৭৫° ডিগ্রী দুরে থাকায় ৩ মিনিট কমাতে হবে ।
৫। সুনমগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও ফেনী জেলা শহর ৯১.৫০° ডিগ্রীর পাশে ও ঢাকা থেকে পূর্বদিকে ১ ডিগ্রী দুরে থাকায় ৪ মিনিট কমাতে হবে।
৬। মৌলভীবাজার জেলা শহর ৯১.৭৫° ডিগ্রীর পাশে ও ঢাকা থেকে পূর্বদিকে ১ ডিগ্রী দূরে থাকায় ৫ মিনিট কমাতে হবে ।
৭। সিলেট, খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা শহর ৯২° ডিগ্রী পাশে ও ঢাকা থেকে পূর্বদিকে ১.৫০° ডিগ্রী দূরে থাকায় ৬ মিনিট
কমাতে হবে।
৮। রাংগামাটি ও বান্দরবন জেলা শহর ৯২.২৫° ডিগ্রীর পাশে ও ঢাকা থেকে পূর্বদিকে ১.৭৫° ডিগ্রী দূরে থাকায় ৭ মিনিট কমাতে হবে।
আপনার বাড়ি বা অবস্থান যে কোন জেলা শহরের উত্তর- দক্ষিনে হলে ঐ জেলা শহরের সময়কে আপনার সময় ধরেনেবেন অর্থাৎ ঢাকার যে সময় দেয়া হয়েছে সে সময় থেকে ঐ শহরের যে সময় কম বেশি করতে বলা হয়েছে আপনিও সেই সময় কম বেশী করে হিসেব ঠিক করবেন ।
যদি আপনার বাড়ি বা অবস্থান জেলা শহর গুলির পূর্ব-পশ্চিমে হয় তবে যে জেলা শহর আপনার বাড়ীর পাশে ও নিকটবর্তী হয় সে শহরের সময়কে আপনার সময় হিসেব করে নেবেন ।
ঢাকার সময় থেকে যে জেলা শহরগুলির সময় বাড়াতে বলা হয়েছে, ছেহরী, ইফতার, সূর্যের উদয়-অস্ত, নামাজের সময় শুরু, নামাজের নিষিদ্ধ সময় শেষ এর সবগুলি একই নিয়মে বাড়াবেন । আর যে শহরগুলির সময় কমাতে বলা হয়েছে একই নিয়মে কমাবেন ।
যে শহর গুলিতে সময় বাড়াতে হবে |
|
জেলা শহরগুলির নাম |
ঢাকার সময় থেকে বাড়াতে হবে |
ময়মনসিংহ, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, শরীয়তপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী | ঢাকার সময় অনুযায়ী |
মাদারীপুর, ঝাষ্টলাকাঠি, বরগুনা | ১ মিনিট |
শেরপুর, জামালপুর, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, পিরোজপুর, ফরিদপুর | ২ মিনিট |
কুড়িগ্রাম, সিরাজগঞ্জ, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট | ৩ মিনিট |
লালমনিরহাট, গাইবান্দা, বগুড়া, মাগুরা, নড়াইল, খুলনা | ৪ মিনিট |
রংপুর, পাবনা, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, যশোর | ৫ মিনিট |
নাটোর, নীলফামারী, জয়পুরহাট, নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গা, সাতক্ষীরা | ৬ মিনিট |
দিনাজপুর, রাজশাহী, মেহেরপুর | ৭ মিনিট |
ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় | ৮ মিনিট |
নওয়াবগঞ্জ | ৯ মিনিট |
যে শহর গুলিতে সময় কমাতে হবে |
|
জেলা শহরগুলির নাম |
ঢাকার সময় থেকে কমাতে হবে |
নেত্রকোনা, কিশেরগঞ্জ, নরসিংদী, চাঁদপুর ও ভোলা | ১ মিনিট |
লক্ষীপুর | ২ মিনিট |
কুমিল্লা, নোয়াখালী, ব্রাক্ষ্মণবাড়ীয়া | ৩ মিনিট |
সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, ফেণী | ৪ মিনিট |
মৌলভীবাজার | ৫ মিনিট |
সিলেট, খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার | ৬ মিনিট |
রাংগামাটি, বান্দরবন | ৭ মিনিট |
পূর্ববর্তী পেইজ | পরবর্তী পেইজ |
(০৫১) নামাজের ওয়াক্ত | (০৫৩) মাকরুহ ওয়াক্ত |
সূচীপত্র | এরকম আরো পেইজ |