হজরত ইবনে কাব রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত – আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহী ওয়া সাল্লাম কে জিজ্ঞেস করলাম হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমি আমার (ফরয,ওয়াযিব ও সুন্নাত ইত্যাদি পড়ার পর) ওয়াজিফা পড়ার সময়ের মধ্যে কতক্ষণ আপনার উপর দরুদ পড়বো..? আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন তোমার যতটা ইচ্ছা আমি বললাম এক চতুর্থাংশ হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন তোমার যা ইচ্ছা তবে যদি বাড়িয়ে নাও তোমার জন্য ভালো হবে । আমি বললাম এক তৃতীয়াংশ হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন তোমার ইচ্ছা তবে যদি বাড়িয়ে নাও তোমার জন্য বেহতার হবে। আমি বললাম অর্ধেক অংশ আপনার উপর দরুদ পড়বো আল্লাহ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন তোমার ইচ্ছা তবে যদি বাড়িয়ে নাও তোমার জন্য বেহতার হবে। তারপর আমি বললাম যে আমি সবসময়ই আপনার উপর দরুদ পড়বো আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন যদি তুমি এমন টা করতে সম্ভব হও তাহলে তোমার সমস্ত দুঃখ দূরীভূত হবে এবং তোমার সমস্ত পাপ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
(তিরমিজি, মিশকাত, বাহারে শরিয়ত)
হার দার্দ কি দাওয়া হে সাল্লে আলা মুহাম্মদ
তাবিজে হার বালা হে সাল্লে আলা মুহাম্মদ
জো মারজ লা দাওয়া হে ইয়ে ঘোলকার পিলা দো
ক্যা নুসখায়ে শিফা হে সাল্লে আলা মুহাম্মদ
মুশকিল উনকি হাল হুয়ি কিশমাত উনকি খুল গেয়ি
বির্দ জিন্হোনে কার লিয়া হে সাল্লে আলা মুহাম্মদ
পূর্ববর্তী পেইজ | পরবর্তী পেইজ |
(০১৭) অধিক পরিমাণে দরুদ শরীফ | (০১৯) নামাজ ও দরুদ |
সূচীপত্র | এরকম আরো পেইজ |