রাসুলে কায়েনাত সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহী ওয়া সাল্লাম বলেছেন, জুম্মার দিন ও জুম্মার রাতে আমার উপর বেশি পরিমাণে দরুদ শরীফ পাঠ করো । কেননা যে এমনটি করবে, আমি কেয়ামতের দিন তার সুপারিশ ও সাক্ষী হবো।
(ইমাম বাইহাকীর শুয়াবুল ইমান)
নাবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহী ওয়া সাল্লাম বলেছেন প্রত্যেক জুম্মার দিন আমার উপর বেশি বেশি দরুদ পাঠাও
(বাইহাক্বী, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ, তারগীব, তাবারানী,মুজাম উল আউসাত)
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত - যখন বৃহস্পতিবার আসে আল্লাহ পাক ফ্যারিস্তাদের কে প্রেরণ করেন। তাদের নিকট রুপোর কাগজ ও সোনার কলম থাকে, তারা লিপিবদ্ধ করে -যে বৃহস্পতিবারে ও জুম্মার রাতে আমার উপর বেশি পরিমাণে দরুদ পাঠ করে।
(কানজুল উম্মাল, আল ফেরদৌস, বিমাসুরিল খাত্তাব সাদাতুদ দারাইন)
নাবী পাক আলাইহিস সালাম আরও বলেছেন জুমআর দিন আমার উপর দরুদ শরীফ পাঠের পরিমাণ বাড়িয়ে দাও কেননা হচ্ছে এটা ইয়াউমে মাসাহুদ । এ দিনে ফ্যারিস্তারা হাজির হন। আর নিশ্চয় তোমাদের মধ্য যে কেউ দরুদ পাঠ করে, তার দরুদ পড়া শেষ হবার পূর্বে ই তার দরুদ আমার দরবারে পৌঁছে যায় । (জামে সাগীর) জুম্মার দিন ও জুম্মার রাতে যে আমার উপর দরুদ পাঠ করে তা আমি নিজেই শুনে থাকি।
(নুজহাতুল মাজালিস)
পূর্ববর্তী পেইজ | পরবর্তী পেইজ |
(০০৫) দরুদ কি নবী পাক (সঃ) শ্রবণ করেন? | (০০৭) দরুদ ও সালাম এর ফজিলত |
সূচীপত্র | এরকম আরো পেইজ |