২২। সমস্ত নবীগণকে নাম ধরে সম্বোধন, কিন্তু হুযুর (দঃ) কে তাঁর উপাধী ধরে সম্বোধন করা হয়েছে। আল-কোরআন
২৩। সকল নবী আল্লাহর প্রেমিক, কিন্তু আল্লাহ হলেন নবীজীর প্রেমিক। তিনি একাধারে খলিলুল্লাহ ও হাবীবুল্লাহ (আল্লাহর প্রেমিক ও প্রেমাস্পদ)। মাওয়াহিব।
২৪। তিনি ভুল-ত্রুটি হতে সম্পূর্ণ মুক্ত। দিওয়ানে হাসসান ও বায়যাভী
২৫। কবরে শুধু হুযুর (দঃ)-এর পরিচয় জিজ্ঞাসা করা হবে-অন্য কোন নবীর পরিচয় নয়। তাফসীরে নাঈমী ও মাওয়াহিব
২৬। শয়তান নবী করিম (দঃ)-এর সুরত ধারণ করতে পারেনা। মেশকাত ও বুখারী
২৭। রাসুল (দঃ)-এর সকল সাহাবী আদেল ও নির্ভরযোগ্য। মাওয়াহিব
২৮। শরীয়তের বিধানে বিশেষ ব্যক্তির জন্য তিনি বিশেষ ধরনের বিধান নির্ধারনের এখতিয়ার প্রাপ্ত। যেমন- সাহাবী খোযায়মার সাক্ষী দু'জনের সমান, হযরত ফাতেমার উপর অন্য স্ত্রী গ্রহণ করা হযরত আলীর জন্য হারাম ঘোষণা। - মাওয়াহিব
২৯। বিনা ইমামে এবং চার তকবীর ব্যতিত শুধু দুরুদ ও সালামের মাধ্যমে হুযুর (দঃ)-এর জানাযা। মাওয়াহিব ও বেদায়া
৩০। রওযা মোবারকে দুনিয়ার শরীর মোবারক নিয়েই জীবিত বা হায়াতুন্নবী। তিনি মদিনা শরীফ থেকেই সমস্ত উম্মতের সালাম শুন্তে পান। তাবরানী শরীফ
৩৩। তিনি চাঁদকে আঙ্গুলের ইশারায় দ্বি-খন্ডিত করেছিলেন। আল কোরআন ও হাদীস
৩৪। মাকামে সাহবায় ৭ম হিজরীতে তিনি ডুবন্ত সূর্যকে পুনরায় উদিত করেছিলেন। বেদায়া নেহায়া-আসমা বিনতে উমায়ছ বর্ণিত হাদীস
৩৫। আল্লাহর মাহমুদ ও আহাদ নাম হতে নবীজীর নাম মুহাম্মদ ও আহমদ রাখা হয়েছে। তাফসীর রুহুল বয়ান ও হযরত হাসসান (রাঃ)
৩৬। আল্লাহর ৯৯ সিফাতি নামের মধ্যে ৭০টি নাম রাসুল (দঃ) কে দান করা হয়েছে। যেমন- রাহিম, করিম, রাউফ, আউয়াল, আখের, যাহের, বাতেন, নূর ইত্যাদি। মাদারেজুন্নবুয়ত।
৩৭। রাসুল (দঃ) সকল নবী ও উম্মতের কার্যকলাপের একমাত্র চাক্ষুস সাক্ষী-হাযির ও নাযির। -আল কোরআন ও আখবারুল আখইয়ার-আবদুল হক দেহলভী
৩৮। মাকামে মাহমুদের (শাফাআত-কুবরা) অধিকারী একমাত্র নবী করিম (দঃ)। আল-কোরআন
৩৯। ৭০ হাজার উম্মত বিনা হিসাবে নবীজীর শাফাআতে বেহেস্তী। আবার প্রত্যেকের সাথে পুনরায় ৭০ হাজার করে সর্বমোট চারশ নব্বই কোটি বিনা হিসাবে বেহেস্তী। হাদিকা, মাওয়াহিব, কাযী আয়ায